সংজ্ঞায়িত করন :১
কী করছি কি করব , জীবনের এই ধারা গুলো কখনো সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব নয় । পুতিগত ভাবে যতোই জীবনকে নকশী করন করা হোকনা কেন , জীবন চলবে তার আপন গতিতেই । আমরা শুধু পারি জীবন গতির লাগাম ধরে রাখতে। আর আমরা এই লাগাম ধরা লব্দ করতেই কাটিয়ে দেই এই জীবনের বেশিরভাগ । তারপর পুতিগত শিক্ষা আর বাস্তব কর্মকাণ্ডে যখন দেখি বিস্তর ফারাক , ধাক্কাটা লাগে তখন । হাইরে জীবন কি শিখাইলা আর কিই না করতে হচ্ছে এখন । আর সেই বাস্তবতার স্বাদ রপ্ত করতে করতে শেষ হয়ে যায় আরো অনেকটা সময় । তাই আমাদের উচিত এখনই বুঝে ফেলা জীবনে শিখার কখনও শেষ হবে না । তাই আমাদের কে যে করেই হোক বেরিয়ে আসতে হবে এই আদি চিন্তা চক্র থেকে। ( চলবে )
সংজ্ঞায়িত করন :২
আজ একটু সুচনা টানি , আমি কোন লেখক অথবা বিজ্ঞ মানুষ না । আমার লেখায় অনেক ভুল সবার দৃষ্টিকটূ হবে এটা অনেক স্বাভাবিক । আমার ডায়রি লেখা আর টুকি টাকি কাগজ কলমে কাটাকাটি ছাড়া তেমন কোন অভিজ্ঞতাও নাই । তাও আমার এই ছোট্ট জীবনের ছোট্ট চড়াই উতরাই থেকে অরজিত নিজের অভিজ্ঞতা গুলো একত্রিত করে ধরে রাখতে চাই।
এখন আসা যাক মুল বিষয়ে , শুরু করা যাক কিন্ডার গারটেন নামক চিড়িয়া খানা থেকে – কি হয় অই খানে আগে তা তুলে নেয়া যাক , বাচ্চাদের উজনের চেয়ে বেশি উজনের বই তুলে দেয়া হয় ওদের কাঁধে, জীবনের শুরুতেই এই কোমল মতি শিশুদের গড়ে তোলা হয় সমাজের ভুল ভাল চিত্র দিয়ে । একজন মধ্যবিত্ত পরিবার কখনই পারে না সো কল্ড হাই ক্লাস ভাল মানের কিন্ডার গারটেনে তার শিশুটিকে দিতে । চেষ্টার কমতি থাকে না অনেক কষ্টে যারা জয়ই হয় এই যুদ্ধে তারাই আসলে ভবিষ্যৎ বড় ভুলের আগ্রাসনে পরেন । আর এই ভুলের সংখ্যা কমেছে না বরং বাড়ছে। আর ভুলের পথে যাচ্ছে সবচেয়ে বেশীএই ভুল সমাজে বেড়ে উঠা শিশুরা । (চলবে ) Thursday, October 29, 2015